
Most Viewed Posts
- বর্তমানে ভিক্ষুকের ইনকাম এর পরিমাণ অনেক চাকরিজীবীকেও পেছনে ফেলে দেয়।সরকারি পুনর্বাসন উদ্যোগ সরকার ভিক্ষাবৃত্তি কমাতে বিভিন্ন পুনর্বাসন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৫৮টি জেলায়…
- অতিরিক্ত টাকা না দেওয়ায় ২০২৫ সালে পরীক্ষায় বসতে পারলেন না অনেক শিক্ষার্থীঅতিরিক্ত টাকা না দেওয়ায় ২০২৫ সালে পরীক্ষায় বসতে পারলেন না অনেক শিক্ষার্থী২০২৫ সালে এসএসসি ও…
- কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ২০২৫বিশ্বজুড়ে যখন জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব ক্রমেই বেড়ে চলেছে, তখন এক গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত…
অভিযোগের পটভূমি:
বিভিন্ন সূত্র জানায়, জাকারবার্গের নেতৃত্বাধীন মেটা (পূর্বে ফেসবুক) প্রতিষ্ঠানটি ব্যবহারকারীর ডেটা সংগ্রহ ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে গুরুতর অনিয়ম করেছে। বিশ্বাসভঙ্গের এই অভিযোগের কেন্দ্রে রয়েছে তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে ডেটা শেয়ারিং, যা পূর্বে ব্যবহারকারীদের জানানো হয়নি।
বিচারিক প্রক্রিয়ার অগ্রগতি:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালতে মামলাটি গৃহীত হয়েছে এবং ইতিমধ্যে শুনানির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রসিকিউশন পক্ষ দাবি করছে, জাকারবার্গ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মর্যাদাকে ব্যবহার করে মানুষের ব্যক্তিগত তথ্যকে পণ্যে পরিণত করেছেন, যা সরাসরি বিশ্বাসভঙ্গের শামিল।
প্রতিক্রিয়া ও বিশ্লেষণ:
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যদি জাকারবার্গ দোষী সাব্যস্ত হন, তবে এটি কেবল প্রযুক্তি খাতেই নয়, পুরো কর্পোরেট বিশ্বের জন্য একটি দৃষ্টান্তমূলক সিদ্ধান্ত হতে পারে। একইসঙ্গে এই বিচার ব্যবহারকারীর অধিকার ও গোপনীয়তা বিষয়ে নতুন আলোচনার জন্ম দেবে।
মার্ক জাকারবার্গের বিচার প্রক্রিয়া প্রযুক্তি জগতের জন্য এক সংকেত— যেখানে ক্ষমতা ও তথ্য ব্যবহারে আরো সতর্কতা ও স্বচ্ছতা দরকার। এই মামলার পরিণতি কেমন হবে তা সময়ই বলে দেবে, তবে এটি নিঃসন্দেহে ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হয়ে থাকবে।