
বাংলাদেশের স্বর্ণবাজারেও এই প্রভাব পড়তে পারে, কারণ আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়লে স্থানীয় বাজারেও স্বর্ণের দাম বৃদ্ধি পায়। ফলে সাধারণ মানুষের জন্য স্বর্ণ কেনা আরও ব্যয়বহুল হয়ে উঠতে পারে।বিশ্লেষকদের মতে, বিনিয়োগকারীরা এখন নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে স্বর্ণের দিকে ঝুঁকছে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও স্বর্ণের দাম আরও বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিচ্ছে। কেউ কেউ মনে করছেন, বছরের শেষ নাগাদ স্বর্ণের মূল্য ৩৩০০ ডলার ছুঁতে পারে।বাংলাদেশের স্বর্ণবাজারেও এই প্রভাব পড়তে পারে, কারণ আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়লে স্থানীয় বাজারেও স্বর্ণের দাম বৃদ্ধি পায়। ফলে সাধারণ মানুষের জন্য স্বর্ণ কেনা আরও ব্যয়বহুল হয়ে উঠতে পারে।
গোল্ডম্যান স্যাশের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ স্বর্ণের দাম ৩৩০০ ডলারে পৌঁছাতে পারে। আগে তারা ৩১০০ ডলারের পূর্বাভাস দিয়েছিল।
– ব্যাংক অব আমেরিকা পূর্বাভাস দিয়েছে, ২০২৫ সালে স্বর্ণের দাম ৩০৬৩ ডলার এবং ২০২৬ সালে ৩৩৫০ ডলারে উন্নীত হতে পারে।
বিশ্লেষকদের মতে, অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা, ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা এবং মুদ্রাস্ফীতির আশঙ্কা স্বর্ণের দাম বৃদ্ধির প্রধান কারণ। চলতি মাসের শুরুতেই স্বর্ণের দাম প্রথমবারের মতো ৩০০০ ডলারের সীমা অতিক্রম করেছিল।